বাংলাদেশের বৃহত্তম সমুদ্র বন্দর চট্টগ্রামে (প্রতিষ্ঠা ১৮৮৭ সালে)।
চট্টগ্রামে কমনওয়েলথ সমাধি (War Cemetery) রয়েছে (যারা ২য় বিশ্বযুদ্ধে শহীদ হন) ।
এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেন (প্রতিষ্ঠা-২০০৬, চালু ২০০৮)।
ফয়েস লেক নির্মিত হয়- ১৯২৪ সালে।
১৯৭১ সালে ২৬ মার্চ চট্টগ্রামে কালুর ঘাটে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র স্থাপন করা হয়, যা বিলুপ্ত হয় ৩০ মার্চ। সন্দ্বীপ, চট্টগ্রামে প্রাচীনকালে এখানে সামুদ্রিক জাহাজ তৈরি করা হতো। বাংলাদেশের চা বোর্ড চট্টগ্রামে (প্রতিষ্ঠ-১৯৭৭)। সামাজিক বনায়ন কর্মসূচি ১ম কোথায় শুরু হয়- চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া (১৯৮১ সালে)।
সাঙ্গু ভ্যালি-চট্টগ্রামে।
চট্টগ্রামের কুতুবদিয়া বাংলাদেশের একমাত্র গন্ধক খনি ।
বিভাগ অনুযায়ী বাংলাদেশের বেশি বনভূমি চট্টগ্রাম বিভাগে ।
বন গবেষণা ইনস্টিটিউট-চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
বাংলাদেশের ১ম প্রজাপতি পার্ক-পতেঙ্গায়, চট্টগ্রামে।
বাংলাদেশের একমাত্র ভেটেনারি এ্যান্ড অ্যানিমেল সাইন্স বিশ্ববিদ্যালয়-চট্টগ্রাম।
বাংলাদেশে ১ম বার্জমাউন্টেড বিদ্যুৎ কেন্দ্র চট্টগ্রাম ।
চট্টগ্রামকে বলা হয়-হেলদি সিটি। এটি ঘোষণা করে WHO।
বাংলাদেশের একমাত্র তেল শোধনাগার “ইস্টার্ন রিফাইনারী”- পতেঙ্গা, চট্টগ্রামে।
শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের পূর্ব নাম- এম.এ হান্নান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।
দেশের প্রথম লৌহ ও ইস্পাত কারখানা চট্টগ্রামে। দেশের প্রথম টায়ার ইন্ডাস্ট্রি-মীরসরাই চট্টগ্রামে।
বাংলাদেশের প্রথম ও বৃহত্তম কন্টেইনার ডিপো-চট্টগ্রামে।
বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব আব্দুল করিম সাহিত্য বিশারদ, আবুল ফজল (কবি), কোরেশী মাগন ঠাকুর (সাহিত্যিক), দৌলত কাজী, দৌলত উজীর বাহারাম খান (সাহিত্যিক, দেদার (ব্রিটিশ বিরোধী নেত্রী), মাস্টার দা সূর্যসেন, ড. মুহাম্মদ ইউনুস (শান্তিতে নোবেল জয়ী প্রথম বাংলাদেশী)।